সম্প্রতি ওই ভ্যাকসিন ব্যবহারে ইমার্জেন্সি ইউজ অথোরাইজেশনের আবেদন করে স্বাস্থ্য অধিদফতর। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর ভ্যাকসিনটির ডোসিয়ার (ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল পার্ট, সিএমসি পার্ট এবং রেগুলেটরি স্ট্যাটাস) মূল্যায়নপূর্বক কোভিড-১৯ চিকিৎসার জন্য পাবলিক হেলথ ইমার্জেন্সির ক্ষেত্রে ওষুধ, ইনভেস্টিগেশনাল ড্রাগ, ভ্যাকসিন এবং মেডিক্যাল ডিভাইস মূল্যায়নের নিমিত্তে গঠিত কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে ইমার্জেন্সি ইউজ অথোরাইজেশন প্রদান করেছে।
প্রতিষ্ঠানটি আরও জানায়, বাংলাদেশে ভ্যাকসিনটির লোকাল এজেন্ট এমএনসি অ্যান্ড এএইচ, স্বাস্থ্য অধিদফতর, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। ভ্যাকসিনটি গত ১২ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তালিকাভুক্ত হয়েছে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের এফডিএ এবং ইউরোপিয়ান মেডিসিন এজেন্সির ইমার্জেন্সি ইউজ অথোরাইজেশন দেওয়া হয়েছে।
ভ্যাকসিনটি ১৮ বছরের বেশি বয়সের ব্যক্তির জন্য ব্যবহারযোগ্য। এটি বাংলাদেশ সরকারের ডিপ্লয়মেন্ট প্ল্যান অনুযায়ী নির্ধারিত বয়সের ব্যক্তিদের মধ্যে প্রদান করা হবে। ভ্যাকসিনটি সিঙ্গেল ডোজের এবং এর সংরক্ষণ তাপমাত্রা ২-৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ নিয়ে দেশে অনুমোদিত ভ্যাকসিনের সংখ্যা দাঁড়ালো ছয়টি।