স্বজন ডেস্ক : সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে টাঙ্গুয়ার হাওরের ২৭ নং পিআইসি ফসল রক্ষা বাঁধ ভেঙে বর্ধিত গুরমা হাওরে পানি ঢুকে পড়েছে। এতে ওই হাওরের প্রায় ৬০ হেক্টর ফসলি জমি ডুবে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
রোববার (১৭ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে এ বাঁধ ভেঙে যায় বলে স্থানীয় কয়েকটি সূত্রে জানা গেছে। এর আগে সকাল ৮টায় ওয়াচ টাওয়ার-সংলগ্ন বাঁধের ওপর দিয়েও গুরমা হাওরে পানি প্রবেশ শুরু করে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, টাঙ্গুয়ার হাওরের ২৭ নং পিআইসি ফসল রক্ষা বাঁধে ফাটল দেখা দেওয়ায় স্থানীয় কৃষক ও প্রশাসন কাজ করছিল কয়েক দিন ধরে। তবে টাওয়ার-সংলগ্ন হাওর সংরক্ষিত এলাকা হওয়ায় উপচে পানি ঢোকা অংশে বাঁধ নির্মাণে বিধিনিষেধ ছিল। তাই এই অংশে বাঁধ নির্মাণ করেনি প্রশাসন। তবে পাহাড়ি ঢলে নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় রোববার সকাল থেকে ওয়াচ টাওয়ার-সংলগ্ন কান্ধা (প্রাকৃতিকভাবে থাকা উঁচু রাস্তা) দিয়ে বর্ধিত গুরমা হাওরে পানি ঢোকা শুরু হয়। এরপর বিকেল ৪টার সময় নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে ২৭ নং ফসল রক্ষা বাঁধের মূল অংশ গাছসহ ভেঙে যায়।
কৃষি অফিস জানিয়েছে, বর্ধিত গুরমা হাওরে তাহিরপুর উপজেলা অংশে প্রায় ৬০ হেক্টর জমি রয়েছে। বাঁধ উপচে হাওরে পানি ঢোকার ফলে হাওরের জমি পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
শ্রীপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলী আহমদ মুরাদ জানান, রোববার ভোর ৪টায় স্পিডবোটযোগে ইউএনও মো. রায়হান কবীর ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান বর্ধিত গুরমার ২৭ নং প্রকল্পটি দেবে গেছে শুনে পরিদর্শনে এসেছিলেন। ভোর থেকে ওই বাঁধে কাজও করছিলেন তারা। সকাল ৮টার দিকে খবর আসে ওয়াচ টাওয়ারের পূর্বদিকে বাঁধ উপচে হাওরে পানি ঢুকছে।
তিনি নিরাশ হয়ে বলেন, গত ১০ দিন ধরে আমরা এ অবস্থায় আছি। ক্লান্ত হয়ে আমরা এখন দিশেহারা হয়ে পড়েছি।
তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রায়হান কবীর বলেন, পাটলাই নদীর পানি ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ায় এ অবস্থা হয়েছে। অবশেষে বিকেলে বাঁধ ভেঙে গেল।
সুনামগঞ্জ স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক মো. জাকির হোসেন বলেন, কয়েক দিন ধরে আমরা এই বর্ধিত গুমরা হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ রক্ষার জন্য কাজ করেছি। আজ বিকেল চারটার দিকে বাঁধটি অবশেষে ভেঙে যায়। ঘটনাস্থলে জেলা প্রশাসক মহোদয় আসছেন। তারপর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তাহিরপুরে টাঙ্গুয়ার হাওরের ২৭ নং পিআইসি ফসল রক্ষা বাঁধ ভেঙে বর্ধিত গুরমা হাওরে পানি ঢুকে পড়েছে। এতে ওই হাওরের প্রায় ৬০ হেক্টর ফসলি জমি ডুবে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
রোববার (১৭ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে এ বাঁধ ভেঙে যায় বলে স্থানীয় কয়েকটি সূত্রে জানা গেছে। এর আগে সকাল ৮টায় ওয়াচ টাওয়ার-সংলগ্ন বাঁধের ওপর দিয়েও গুরমা হাওরে পানি প্রবেশ শুরু করে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, টাঙ্গুয়ার হাওরের ২৭ নং পিআইসি ফসল রক্ষা বাঁধে ফাটল দেখা দেওয়ায় স্থানীয় কৃষক ও প্রশাসন কাজ করছিল কয়েক দিন ধরে। তবে টাওয়ার-সংলগ্ন হাওর সংরক্ষিত এলাকা হওয়ায় উপচে পানি ঢোকা অংশে বাঁধ নির্মাণে বিধিনিষেধ ছিল। তাই এই অংশে বাঁধ নির্মাণ করেনি প্রশাসন। তবে পাহাড়ি ঢলে নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় রোববার সকাল থেকে ওয়াচ টাওয়ার-সংলগ্ন কান্ধা (প্রাকৃতিকভাবে থাকা উঁচু রাস্তা) দিয়ে বর্ধিত গুরমা হাওরে পানি ঢোকা শুরু হয়। এরপর বিকেল ৪টার সময় নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে ২৭ নং ফসল রক্ষা বাঁধের মূল অংশ গাছসহ ভেঙে যায়।
কৃষি অফিস জানিয়েছে, বর্ধিত গুরমা হাওরে তাহিরপুর উপজেলা অংশে প্রায় ৬০ হেক্টর জমি রয়েছে। বাঁধ উপচে হাওরে পানি ঢোকার ফলে হাওরের জমি পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
শ্রীপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলী আহমদ মুরাদ জানান, রোববার ভোর ৪টায় স্পিডবোটযোগে ইউএনও মো. রায়হান কবীর ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান বর্ধিত গুরমার ২৭ নং প্রকল্পটি দেবে গেছে শুনে পরিদর্শনে এসেছিলেন। ভোর থেকে ওই বাঁধে কাজও করছিলেন তারা। সকাল ৮টার দিকে খবর আসে ওয়াচ টাওয়ারের পূর্বদিকে বাঁধ উপচে হাওরে পানি ঢুকছে।
তিনি নিরাশ হয়ে বলেন, গত ১০ দিন ধরে আমরা এ অবস্থায় আছি। ক্লান্ত হয়ে আমরা এখন দিশেহারা হয়ে পড়েছি।
তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রায়হান কবীর বলেন, পাটলাই নদীর পানি ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ায় এ অবস্থা হয়েছে। অবশেষে বিকেলে বাঁধ ভেঙে গেল।
সুনামগঞ্জ স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক মো. জাকির হোসেন বলেন, কয়েক দিন ধরে আমরা এই বর্ধিত গুমরা হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ রক্ষার জন্য কাজ করেছি। আজ বিকেল চারটার দিকে বাঁধটি অবশেষে ভেঙে যায়। ঘটনাস্থলে জেলা প্রশাসক মহোদয় আসছেন। তারপর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।