মো. আবুল কালাম আজাদ :
অনলাইন সেবার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বিবিধ ফি আদায়ের লক্ষ্যে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ও আনন্দ মোহন কলেজের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আনন্দ মোহন কলেজের শিক্ষক পরিষদ সম্মেলন কক্ষে কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আমান উল্লাহ্র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোনালী ব্যাংক লিমিটেড এর চীফ ফিনান্সিয়াল অফিসার ও জেনারেল ম্যানেজার সুভাষ চন্দ্র দাস।
বিশেষ অতিথি ছিলেন সোনালী ব্যাংক লিমিটেড এর ময়মনসিংহের বিভাগীয় প্রধান জাহিদুল ইসলাম মোল্যা, কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মো. নুরুল আফছার, প্রফেসর মো. আব্দুল হামিদ, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার এ কে এম শামছুল ইসলাম, হাসান হাফিজুর রহমান।
সোনালী ই-সেবা তথা সোনালী পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে আনন্দ মোহন কলেজের সকল পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে ২৪ ঘণ্টা সাতদিন যেকোনো চ্যানেল ব্যবহার করে ভর্তি ফি, বেতন, পরীক্ষার ফি সহ যাবতীয় ফি জমা করতে পারবে।
চুক্তিপত্রে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড এর পক্ষে চীফ ফিনান্সিয়াল অফিসার ও জেনারেল ম্যানেজার সুভাষ চন্দ্র দাস এবং আনন্দ মোহন কলেজের পক্ষে কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আমান উল্লাহ্ স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে ময়মনসিংহ বিভাগীয় সদরের বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
সোনালী ব্যাংক লিমিটেড এর চীফ ফিনান্সিয়াল অফিসার ও জেনারেল ম্যানেজার সুভাষ চন্দ্র দাস তার বক্তব্যে বলেন, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বাণিজ্যিক ব্যাংক এবং একইসাথে শতভাগ ডিজিটালাইজড ব্যাংক, ফলে এখন যেকেউ যেকোনো সময় ঘরে শুয়ে বসে ব্যাংক হিসাব খোলা, ক্যাশলেস লেনদেন, ফান্ড ট্রান্সফার, ইউটিলিটি বিল পরিশোধ, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যাবতীয় ফি সোনালী ই-সেবার মাধ্যমে সম্পাদন করতে পারছে।
সুভাষ আরও বলেন, জাতির জনকের স্বপ্ন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে সোনালী ব্যাংক কাজ করছে শতভাগ নিষ্ঠার সাথে। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষে অনুষ্ঠানের সভাপতি ও আনন্দ মোহন কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আমান উল্লাহ্ সোনালী ব্যাংক লিমিটেড কর্তৃপক্ষ, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ সহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন বাংলাদেশ টেলিভিশনের সাবেক বিতার্কিক ও সোনালী ব্যাংক লিমিটেড এর প্রিন্সিপাল অফিসার মো. আবুল কালাম আজাদ।